FTX Pro অ্যাপ এবং এর ফিচারস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা। FTX in Bangla


আজকে আমরা যে অ্যাপ্লিকেশনটি নিয়ে আলোচনা করব সেটি হচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি ট্রেডারদের জন্য ট্রেডারদের মাধ্যমে বানানো এক বিশাল প্লাটফর্ম। যেখানে শুধু ট্রেডাররাই নন বরং যেকেউ ট্রেড করতে পারে। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে এপ্লিকেশনটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা জানবো  অ্যাপ্লিকেশনটিতে কি কি ফিচারস রয়েছে আর এটি দিয়ে কিভাবে ক্রিপ্টো ট্রেড করা যায় বা ব্যবহার করা যায়, তা নিয়ে আজকে আমাদের মূল আলোচনা।



অ্যাপ্লিকেশনটির নামঃ (App's Name)

Ftx pro নামের এই অ্যাপ্লিকেশনটি গুগল প্লে স্টোরে বিদ্যমান অন্য সকল সেরা ট্রেড platform-app গুলোর মধ্যে একটি। গুগোল প্লায় স্টরে বর্তমানে অ্যাপ্লিকেশনটি 4.5 রেটিং নিয়ে 5 লক্ষ বারেরও বেশি ইন্সটল হয়েছে। আপনি যদি একজন ট্রেডার হয়ে থাকেন তাহলে এই অ্যাপ্লিকেশনটির অসংখ্য পজেটিভ রিভিউ আপনাকে এটি ব্যবহার করতে বাধ্য করবে। 



যে সকল ফিচার রয়েছে অ্যাপ্লিকেশনটিতেঃ (Featurs of Ftx Pro)

এপ্লিকেশনটি ইন্সটল করার পর আপনার ফোনে চালু করলে এরকম একটি ইন্টারফেস আসবে। হোমপেজে অনেকগুলো অপশন বা ফিচারস দেখতে পাবেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো FTT Staking, Deposits, Referral program, Ftx Pay, Tokenized Stocks, Prediction market, leveraged Tokens, Spot Margin Trading এই ফিচারগুলোর কাজ কি সেটি সম্পর্কে একটু জেনে নেওয়া যাক।


এফটিটি স্টেকিংঃ  (FTT Staking)

FTT Staking আপনি আরও তিনটি স্টাকিং পাবেন। এগুলো এ প্লাটফর্ম এর নিজস্ব টোকেন। যথাক্রমে SRM, SOL, RAY টোকেন।


Staking হচ্ছে আপনি তাদের কয়েনগুলো নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্লাটফর্মে হোল্ড করবেন। এবং তা থেকে প্রফিত অর্জন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি আরো কিছু সুবিধা পাবেন, যেমন রেফার করলে নির্দিষ্ট পরিমাণ ডিসকাউন্ট অর্জন করতে পারবেন। স্টেকিং ট্রেডের মধ্যে বিভিন্ন ডিসকাউন্ট পাবেন এছাড়াও বিভিন্ন পুল এর মাধ্যমে ভোট করে বোনাস পেতে পারেন আরো রয়েছে এয়ারড্রপ রিওয়ার্ডস অর্থাৎ এখানে বিভিন্ন সময়ে এয়ার্ড্রপ এর মাধ্যমে  প্রফিট অর্জন করতে পারবেন।



ডিপোজিটঃ (Deposit)

মার্কেটে এভেলেবেল প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সি এর মাধ্যমে এখানে ডিপোজিট করতে পারবেন। বর্তমানে FTX Pro  তে ২৫০টির ও বেশি ক্রিপ্টো সাপোর্ট করে  এছাড়াও রয়েছে ফিয়াট  অর্থাৎ ব্যাংকিং এর মাধ্যমেও এখানে ডিপোজিট করতে পারবে। নির্দিষ্ট কিছু দেশের কারেন্সির মাধ্যমে ফিয়াট ডিপোজিট করতে পারবেন। একাউন্টে অর্থ ডিপোজিট করার জন্য আপনাকে ডিপোজিট অপশনটির থেকে যে মেথড এর মাধ্যমে অর্থ ডিপোজিট করতে চান সেটি বাছাই করে ডিপোজিট করে নেন, তবে ডিপোজিট করার আগে অবশ্যই  2FA সিকিউরিটি অপশন চালু করে নিতে হবে। এছাড়াও আপনাকে লেভেল টু আইডেন্টিটি ভেরিফাই করে নিতে হবে। কিভাবে এটি চালু করবেন তা নিচে আলোচনা করা হয়েছে। 



রেফার প্রোগ্রামঃ ( Referral Program)

FTX Pro তে একাউন্ট তৈরী করার পর প্রত্যেক ব্যবহারকারীর একটি স্বতন্ত্র এফিলিয়েট লিংক থাকে। যদি কোন নতুন ব্যবহারকারী আপনার এই লিংক ব্যবহার করে FTX অ্যাকাউন্ট খুলে তাহলে আপনি তার থেকে ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ ফি বা কমিশন পাবেন। আর ওই নতুন ব্যবহারকারী ৫ শতাংশ পাবে।  রেফার প্রোগ্রাম অপশন থেকে আপনার রেফার লিংক টি সংগ্রহ করে নিন। রেফার লিংক এর শেষে কিছু কোড দেখতে পাবেন সেটি হচ্ছে আপনার রেফার কোড, চাইলে লিংকের মাধ্যমে কাউকে শেয়ার করতে পারেন আবার, এই কোড দেওয়ার মাধ্যমে অন্য কেউ আপনার মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবে। এছাড়াও আপনি যত বেশি রেফার করবেন আপনার টায়ার তত আপগ্রেড হতে থাকবে। এই প্লাটফর্ম এর রেফার টায়ার গুলো ০ থেকে ৭ পর্যন্ত রয়েছে। 


এফটিএক্স পেঃ (FTX Pay)

এই অপশনটা এখন পরিবর্তন করে FTX US করা হয়েছে। এই অপশনের মাধ্যমে আপনি পেমেন্ট তুলতে পারবেন, চাইলে ক্রিপ্টো বা ফিয়াট বা উক্ত প্লাটফর্ম এলাউ করে এরকম কোন কয়েন বা টোকেনের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন। এছাড়াও Sonar, Metaflex, Moondrops, Phantom, Sollet.IO, TSM ftx এই প্লাটফর্ম গুলোর মাধ্যমে এক্সটার্নাল ওয়ালেট ব্যবহার করে Defi  বা সিমিলার প্রজেক্ট এর মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন। এর জন্য আপনার FTX Us বা FTX Pay তে একটি একাউন্ট থাকতে হবে। FTX Pay অপশনটিতে ক্লিক করে একাউন্ট তৈরী করে নিতে পারেন।



টোকেনভিত্তিক স্টোকস বা শেয়ারঃ (Tokenized Stocks)

বাংলাদেশ থেকে অনেকেই বড় বড় স্টক মার্কেট গুলো যেমন অ্যামাজন, টেসলা, গুগল ইত্যাদি কোম্পানিগুলোর শেয়ার ক্রয় বা ইনভেস্ট করতে চায়  কিন্তু বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতায় তা আর এদেশ থেকে সম্ভব হয় না। এজন্য FTX তাদের প্লাটফর্মে এই শেয়ারগুলো অন্তর্ভুক্ত করেছে। ট্রেডাররা চাইলে এখান থেকে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোর শেয়ার ক্রয় বা ইনভেস্ট করতে পারবে। Tokenized Stocks অপশন থেকে টেসলা স্টক একচেঞ্জ অপশনে ক্লিক করলে বর্তমানে এই কোম্পানির স্টক মার্কেটের অবস্থা গ্রাফ এর মাধ্যমে এনালাইজ করতে পারবেন। এবং আপনার সুবিধা অনুযায়ী শেয়ার ক্রয় বা বিক্রয় করতে পারবেন। কিভাবে গ্রাফ বা চার্ট এনালাইস করবেন সেটা জানতে এই আর্টিকেলটি পড়ুন।


প্রেডিকশন মার্কেটঃ (Prediction Market)

এই অপশনটিও আপনাকে গ্রাফ এনালাইসিস করার সুবিধা দেবে। আপনি যে স্টকে ইনভেস্ট করতে চান সেটি এখান থেকে গ্রাফ আকরে মার্কেটের পূর্বাভাস সম্পর্কে ধারণা পেতে পারবেন। ফলে আপনার ট্রেডে প্রফিট অর্জনের সম্ভবনা বহু গুন বেড়ে যাবে।


লাভারজেড টোকেনঃ (Leveraged Token)

লাভারজেড টোকেন ট্রেডিং অনেকটা স্পট ট্রেডিং এর মতই এর মতই। তবে এটি অনেক ঝুঁকিপূর্ণ। অপশনটিতে ক্লিক করলে আপনি USD কয়েন এর সাথে বিভিন্ন ক্রিপ্টোকারেন্সি কয়েনের  মার্কেটের আপ ডাউন দেখতে পাবেন। যেমন আমরা যদি ETHBULL/USD সিলেক্ট করে এটিতে ট্রেড করতে পারব। খেয়াল রাখতে হবে মার্কেট যদি উপরে যায় আর তখন যদি এন্ট্রি নেন তাহলে আপনার লাভ করার সম্ভাবনা অনেক গুন বেড়ে যায়। এখানে BULL মানে আপ আর BEAR মানে ডাউন বুঝানো হয়েছে। এছাড়াও এখানে ট্রেড করতে গেলে যদি নির্দিষ্ট দিনের জন্য আপনার কয়েন গুলো হোল্ড করতে চান তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি প্রদান করতে হবে। Leveraged Token সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।



স্পট মার্জিন ট্রেডিংঃ (Spot Margin Trading)

এখান থেকে আপনি বিশ্বের বড় বড় স্টক মার্কেট গুলোতে ট্রেড বা ইনভেস্ট করে প্রফিট অর্জন করতে পারবেন। বিশ্বে বর্তমানে জনপ্রিয় যত স্টক মার্কেট রয়েছে প্রায় সবগুলোই এই অপশনে পেয়ে যাবেন আপনি চাইলে যেকোনটাতে ট্রেড করতে পারেন।


ওয়ালেটঃ (Wallet)

এই অপশনটিতে আপনি আরো অতিরিক্ত কিছু ফিচারস পাবেন যেমন  Stake, Deposit এগুলা নিয়ে আমি ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি Convert, Borrow and Lending , Sab Account Transfer.


কনভার্টঃ (Convert)

এই অপশন থেকে আপনি সহজ ভাবে যেকোন কয়েন কনভার্ট অর্থাৎ এক কয়েন  থেকে অন্য কয়েনে রূপান্তর করতে পারবেন।যেমন আপনার একাউন্টে USD রয়েছে আপনি চাইলে সেটা কনভার্ট করের বিটকয়েন করে নিতে পারবেন। বা বিটকয়েন থেকে ডলার এ রূপান্তর করে নিতে পারবেন। 


ঋণ এবং ধারঃ (Borrow and Lending) 

Borrow and Lending এর মানে হচ্ছে ধার বা ঋণ করা। আপনি চাইলে এখান থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ঋণ নিতে পারবেন। আবার চাইলে কাউকে ধারও দিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত আপনাকে সেটিং অপশন থেকে মার্জিন ট্রেডিং অপশন চালু করতে হবে। বরো এবং ল্যান্ডিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।


উইথড্রয়ালঃ (Withdrawal)

অর্থ উত্তোলনের জন্য আপনাকে এই অপশনটি ব্যবহার করতে হবে। এর জন্য আপনি যে কারেন্সিতে অর্থ উত্তোলন করতে চান সেটি বাছাই করে সেই কারেন্সিতে অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন। অর্থ উত্তোলন করার জন্য অনেকগুলো কারেন্সি FTX সংযুক্ত করেছে। আপনার সুবিধামতো সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।


সাব একাউন্ট ট্রান্সফারঃ (Sub Account Transfer)

আপনার যদি আরো অন্য কোন অ্যাকাউন্ট বা একাধিক অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে, আপনি চাইলে একই সাথে ওই অ্যাকাউন্ট গুলোতে আপনার মূল অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ ট্রানস্ফার করতে পারবেন এই অপশনটি থেকে। এর জন্য সাধারণত আপনাকে একাউন্ট অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে এবং যে পরিমাণ টাকা ট্রান্সফার করতে চান সেটি লিখুন যে একাউন্ট থেকে পাঠাতে চান সেটি Source বক্সে লিখুন এবং যেখানে পাঠাতে চান সেখানের অ্যাড্রেস Destination Account বক্সে লিখুন এরপর Transffer বাটনে ক্লিক করুন; ব্যাস হয়ে গেল। 



কিভাবে FTX Pro অ্যাপ ব্যবহার করব? (How to use FTX Pro)

অ্যাপ্লিকেশনটিতে রেজিস্ট্রেশন করার পর লগইন করে প্রথমে আপনাকে আইডেন্টিটি ভেরিফাই করে নিতে হবে। এর জন্য আপনাকে Identity Verification অপশনে গিয়ে লেভেল 1 এবং লেভেল 2 ভেরিফাই করে নিতে হবে। ভেরিফাই করতে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট লাগবে সেগুলো দিয়ে সাবমিট করলেই ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার একাউন্টি ভেরিফাই হয়ে যাবে। লেভেল 1 রেজিস্ট্রেশন করার সাথে সাথেই ওপেন হয়ে যায় সেখানে যদিও আপনি কিছু সুবিধা পাবেন তারপরও অত্যাধিক সুবিধা পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই লেভেল 2 কমপ্লিট করতে হবে।


সিকিউরিটিঃ (Security)

এই অপশনটিতে গিয়ে আপনাকে অবশ্যই Two Factor Authentication ফিচারটি চালু করে দিতে হবে এটি চালু করার জন্য আপনাকে মোবাইল SMS বা GOOGLE AUTHENTICATOR অ্যাপ এর সাহায্য নিতে হবে। অর্থ উত্তোলন করার জন্য Withdrawal Password অপশনে অবশ্যই পাসওয়ার্ড সেট করে নিতে হবে।


ফিঃ (Fee) 

আপনার অ্যাকাউন্টের ডিসকাউন্ট অফার সম্পর্কে জানতে এই অপশনটিতে টুঁ মেরে দেখতে পারেন। একাউন্টে আপনার ট্রেড অ্যাক্টিভিটি যত বাড়বে লেভেলও তত বাড়বে। তার সাথে সাথে আপনার ডিসকাউন্ট অফারও বেড়ে যাবে।


মার্জিনঃ (Margin)

এই অপশনটি থেকে অবশ্যই আপনাকে স্পট মার্জিন Spot Margin অপশনটি চালু করে দিতে হবে। এটি চালু করার জন্য Enable Spot Margin Trading অপশনটিতে ক্লিক করলেই হয়ে যাবে।


FTX PRO কেন ব্যবহার করব? (Why use FTX PRO?)

ভাল দিক যদি বলতে হয় তাহলে প্রথমেই বলতে হয় FTX তুলনামূলকভাবে অন্যান্য প্লাটফর্ম থেকে অনেক কম ফি কাটে। এছাড়াও এখানে ট্রেডিং করার জন্য কেওয়াইসি (KYC) অর্থাৎ আইডেন্টিটি ভেরিফাই এর প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু আপনি যদি অতিরিক্ত কিছু সুবিধা উপভোগ করতে চান তাহলে অবশ্যই কেওয়াইসি এর প্রয়োজন পড়বে। এখান থেকে আপনি ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি খুব সহজেই ক্রয় করতে পারবেন। এছাড়াও এই প্লাটফর্ম সিদ্ধান্তমূলক ভাবে তৈরি করা হয়েছে যেখানে ভাল প্রফিট অর্জন করার জন্য নিয়মিত ট্রেডারদের গাইড করা হয়। প্লাটফর্ম টি আপনাকে শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দিতে বাধ্য থাকে।


FTX PRO কেন ব্যবহার করবা না? (Why not use FTX PRO?)

নতুনদের জন্য এটি একেবারেই গ্রহণযোগ্য ট্রেডিং প্লাটফর্ম নয়। এপ্লিকেশনটির ডিজাইন এমনভাবে করা হয়েছে যা নতুনদের বোঝার ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করবে। নতুন প্লাটফর্ম সব সময় ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকে এইখানে Leverage Token ট্রেড করার একটি ফিচার রয়েছে যেটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ আপনি যদি একেবারেই এই বিষয়ে অভিজ্ঞ না হন তাহলে এই ফিচারটি ব্যবহার না করাই যথোপযুক্ত। আর কাস্টমার সাপোর্ট দেয়ার কথা যদি বলতে হয় তাহলে, এখান থেকে কোন সাপোর্ট পেতে আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।


যদি অন্যান্য প্লাটফর্ম গুলোর সাথে FTX pro তুলনা করি তাহলে Ovarall Rating এরকম দেখতে পাবঃ

FTX  ➤ 4.7/5

BYBIT ➤ 4.7/5

BINANCE ➤  4.6/5

eTORO ➤  4.5/5


পরিশেষে এটাই বলবো, আপনি যেখানেই ট্রেড বা ইনভেস্ট করেন না কেন উক্ত প্লাটফর্ম সম্পর্কে আগে বিস্তারিত জেনে নিন তারপর ট্রেড বা ইনভেস্ট করুন। 


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url